করোনা
আক্রান্তদের সেবায় করোনা জয়ীরা
এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখতে হলে নিচের 'প্লে বাটনে' ক্লিক করুন...
আজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় প্রথম ৪ জন সুস্থ করোনা রোগী তাদের কোলাঘাট ব্লক থেকে বিডিওর উদ্যোগে পাঠানো হলো কোলকতায় স্বাস্থ্যভবনে। কোলাঘাটের বিডিও মদন মোহন মন্ডল জানান,আজ ৬ জন যাওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু কোনকারনে ২ জন না আসায় ৪ জনকে নিয়ে স্বাস্থ্যভবনে নিয়ে যাওয়া হয় এরপর এদের প্রশিক্ষন দিয়ে রাজ্যের যেকোন কোভিড হাসপাতালে কর্মনিয়োগ করা হবে। সবমিলিয়ে ৪ জন ব্যক্তি আগে মুম্বইএ স্বর্নশিল্পী ছিলেন। বর্তমানে নতুন কাজে নিয়োগ হয়ে খুশি ৪ করোনা থেকে মুক্ত হওয়া ব্যক্তি। তবে আবার নতুন করে করোনা আক্রান্ত রোগীদের সেবায় লড়তে যাচ্ছেন এই ৪ ব্যক্তি।
টলিগঞ্জের
স্টুডিও পাড়ায় ফতোয়া
বন্ধ প্রিয় সিরিয়ালের শুটিং
আচমকা ফতোয়ায় শুটিং বন্ধ রাসমণি-কাদম্বিনীদের। শুক্রবার থেকে বন্ধ করে দেওয়া হল জি বাংলা এবং সান বাংলা-র সব ধারাবাহিকের শুটিং । ফেডারেশন এবং চ্যানেল কতৃপক্ষের মধ্যে আর্থিক বিবাদকে কেন্দ্র করে আজ থেকে টালিগঞ্জে জি ও সান বাংলা এই দু'টি টেলি চ্যানেলের সব ধারাবাহিকের শুটিং আচমকা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
প্রয়াত প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র
প্রয়াত হলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র । বুধবার মধ্যরাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হন বর্ষীয়ান এই নেতা । তাঁর বয়স হয়েছিল 76 বছর । কয়েকদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন । তাঁর শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক, নার্সিংহোম সূত্রে এই খবর আগেই জানানো হয়েছিল ।
এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখতে হলে নিচের 'প্লে বাটনে' ক্লিক করুন...
মূলত তাঁর শরীরে বসানো পুরাতন পেসমেকার পরিবর্তন করার উদ্দেশ্যেই নার্সিংহোমে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি । আপাতত তাঁর ডায়ালাইসিস চলছিল । শরীরে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা বেশি হওয়ার কারণে চিকিৎসার ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিয়েছিল ।
যদিও মঙ্গলবার
তাঁর শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি লক্ষ্য করা গিয়েছিল । এমনকি সোমেন বাবুর পরিবার
সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার নার্সিংহোমের ভেতরে তিনি অল্পবিস্তর হাঁটাচলাও করেছেন
। স্বাভাবিকভাবে কথা বলেছেন বেশ কয়েকজন শুভানুধ্যায়ী সঙ্গে। কিন্তু বুধবার বেশি রাতের
দিকে হৃদরোগে আক্রান্ত হন সোমেন মিত্র । আর এর কিছু সময়ের মধ্যেই প্রয়াত হন প্রদেশ
কংগ্রেসের এই বর্ষিয়ান সভাপতি । প্রদেশ কংগ্রেসের তরফ থেকে রাতেই এক টুইট বার্তায়
প্রদেশ সভাপতি সোমেন মিত্র প্রয়াত হওয়ার খবর জানানো হয় । তাঁর এই প্রয়ানের মধ্য
দিয়ে বাংলার কংগ্রেস রাজনীতিতে আরও একটা যুগের অবসান ঘটলো , এটা নিশ্চিত করেই বলা
যায়।
নব্বইয়ের দশকেও প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন সোমেন মিত্র । সেই সময় মতপার্থক্য ও সাংগঠনিক নির্বাচনে পরাজয়ের পর কংগ্রেস দল ত্যাগ করে বেরিয়ে এসে তৃণমূল কংগ্রেস গঠন করেছিলেন তৎকালীন যুব কংগ্রেসের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর ঠিক পরপরই 1998 সালের নির্বাচনে খারাপ ফল হওয়ার দায়ভার কাঁধে নিয়ে প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন সোমেন বাবু।
এরপর প্রায় দীর্ঘ কুড়ি বছর পরে 2018 সালের সেপ্টেম্বর মাসে ফের একবার এই বর্ষীয়ান নেতার হাতেই প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্ব ভার তুলে দেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সোনিয়া ও রাহুল ব্রিগেড। তাঁর এই চলে যাওয়া, নিশ্চিত করেই বাংলার রাজনীতিতে একটা শূন্যতার সৃষ্টি করলো।
বাংলার রাজনীতিতে তিনি ছোড়দা নামেও পরিচিত ছিলেন কংগ্রেসের নেতা কর্মী কিংবা সমর্থকদের কাছে । কলকাতার শিয়ালদহ বিধানসভা আসন থেকে একাধিকবার বিজয়ী হয়ে বিধায়ক হন এই বর্ষীয়ান নেতা l শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণে কংগ্রেসের উপর কিছুটা অভিমান করেই দল ছেড়েছিলেন কংগ্রেসের ছোড়দা । তৈরি করেছিলেন নিজের নতুন দল, "প্রগতিশীল ইন্দিরা কংগ্রেস"।
যদিও এর কিছুদিন পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে 2009 সালে রাজ্যের ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্র থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন সোমেন মিত্র । কিন্তু এখানেও বেশিদিন থাকতে পারেননি তিনি । 2014 লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগে আবারো তাঁর পুরনো দল কংগ্রেসেই ফিরে আসেন সোমেন বাবু ।
রাজনৈতিক দিক থেকে মতপার্থক্য থাকলেও সোমেন মিত্রের এই অসুস্থতার মুহূর্তে প্রতিনিয়ত তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মাঝে একদিন আরোগ্য কামনায় ফুল ও শুভেচ্ছা বার্তাও পাঠান তৃণমূল নেত্রী। আরেক কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরীর সঙ্গেও সোমেন বাবুর তীব্র মতপার্থক্য থাকলেও, এই পরিস্থিতিতে অধীর বাবুও নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন সোমেন বাবুর পরিবারের সঙ্গে।
আসলে নার্সিংহোম
সূত্রে তাঁর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক বলার পর থেকেই সবার মনেই একটা শঙ্কা দেখা দিয়েছিল।
শেষ পর্যন্ত সেই আশঙ্কাই সত্যি হলো। বুধবার মধ্যরাতে সবাইকে ছেড়ে চলে গেলেন কংগ্রেসের
অতি প্রিয় ছোড়দা, সৌমেন্দ্র নাথ মিত্র।
ঘটনার
প্রকৃত তদন্তের দাবি তুলল বিজেপি
ভিডিও ফুটেজ দেখতে
হলে নিচের 'প্লে বাটনে' ক্লিক করুন...
ভারতীয় জনতা পার্টি কাঁথি সাংগঠনিক জেলার অন্তর্গত রামনগর-২ পূর্ব মন্ডলের, হলদিয়া ২ অঞ্চলের ৪১নং অর্জুনি বুথের ভারতীয় জনতা পার্টির বুথ সভাপতি পূর্নচন্দ্র দাসকে এদিন সকাল থেকেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না বলে অভিযোগ। শেষপর্যন্ত এদিন বিকেলের দিকে এলাকার এক পান বোরোজের মধ্যে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে দেখতে পাওয়া যায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য নিয়ে যায়।
অভিযোগ ওই এলাকার তৃণমূলের স্থানীয় নেতৃত্ব এই ঘটনার আগের দিন পূর্ণচন্দ্র দাস কে ডেকে পাঠিয়েছিল,কিন্তু বিজেপির বুথ সভাপতি পূর্নচন্দ্রবাবু তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে সাড়া দেননি। এরপর বুধবার সকাল থেকে ওই ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না এবং শেষ পর্যন্ত বিকালের দিকে তাঁকে স্থানীয় পান বোরোজের মধ্যে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।
এই ঘটনায় ওই বিজেপি কর্মীর পরিবারের লোকজন এবং এলাকাবাসীরা তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে সরাসরি খুনের অভিযোগ এনেছেন। এক্ষেত্রে বিজেপি জেলা নেতৃত্বের অভিযোগ, সারা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে তৃণমূল কংগ্রেস নিকৃষ্ট, ঘৃণ্য এবং বর্বর মধ্যযুগীয় অন্ধকারের শাসন কায়েম করে রেখেছে। এদিনের রামনগরের এই বর্বর ঘৃণ্য ঘটনা তৃণমূল কংগ্রেসের সেই নৃশংস বর্বরতারই আরও একটা নজির হয়ে রইল বলেই নিজেদের ক্ষোভ ব্যক্ত করেছে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। অপরদিকে এই অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।
বেঁধে রাখতেন রিয়া !! দায়ের FIR
একমাত্র ছেলে সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর ১০ দিন পর নীরবতা ভেঙেছিলেন বাবা কেকে সিং। ছেলে আত্মহত্যা করেছে বিশ্বাস করেন না সুশান্ত এর বাবা।
খেলাধূলো থেকে পড়াশোনা সবেতেই চ্যাম্পিয়ন ছিল সুশান্ত। তাঁর ছেলে ছোট থেকেই অসম্ভব প্রতিভাবান ছিল ।
'সামনে ছবির কাজ আছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ভাবব বিয়ের কথা ' বলেছিল সুশান্ত ।
সুশান্তের বান্ধবী রিয়ার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলেছেন সুশান্তের বাবা। বাবার কথায়, প্রথম থেকেই তাঁর ছেলের অর্থ এবং সম্পত্তির দিকে নজর ছিল রিয়ার ।
সুশান্তের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে শপিং আর বিদেশ ভ্রমণ করে রিয়া । একবছরে সুশান্তের ১৭ কোটি খরচ করেছে রিয়া ।
অভিযোগ, সুশান্তকে জোর করে চেন দিয়ে বেঁধেও রাখত রিয়া ।
সুশান্তের বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তী ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ২৬ জুলাই পটনা থানায় এফআইআর দায়ের করেন সুশান্তের বাবা।
ভারতীয় দন্ডবিধির জামিন অযোগ্য ধারায় (৩০৬, ৩৪১, ৩৪২, ৩৮০, ৪০৬, ৪২০) মামলা দায়ের
হয়েছে রিয়ার বিরুদ্ধে । আইনি নোটিশ গেছে রিয়ার বাড়িতেও।
এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখতে হলে নিচের 'প্লে বাটনে' ক্লিক করুন...
স্বরাষ্ট্রসচিব আগেই ঘোষণা করেছিলেন, রাজ্যের করোনার গোষ্ঠী সংক্রমণ শুরু হয়ে গিয়েছে। ভাইরাসের সংক্রমণ শৃঙ্খল ভাঙতে তাই সাপ্তাহিক লকডাউনের ঘোষণা করেছিলেন তিনি। প্রাথমিকভাবে ২৩ (বৃহস্পতিবার), ২৫ (শনিবার) ও ২৯ জুলাই (বুধবার)—এই তিনদিন গোটা রাজ্যে সম্পূর্ণ লকডাউন জারি থাকার কথা ঘোষণা করেছিলেন তিনি। তিনি আরও জানিয়েছিলেন, গোটা আগস্ট মাসোই লকডাউন থাকবে।