উচ্চমাধ্যমিকেও এগিয়ে পূর্বমেদিনীপুর



উচ্চমাধ্যমিকেও এগিয়ে পূর্বমেদিনীপুর


উচ্চ মাধ্যমিকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রথম  সায়নী মহাপাত্র (৪৯৭)   
পূর্বমেদিনীপুর জেলা কাজলাগড় হাই স্কুলের ছাত্রী সায়নী।  দিনে প্রায় সাত ঘন্টার পড়াশোনায় এবং স্কুল শিক্ষকদের অতুলনীয় সহযোগিতার ফল আজ পেয়েছি বলে বলে সে। জীবনের  লক্ষ চিকিৎসক হওয়া। বর্তমান পরিস্থিতি উপর ভিত্তি করেই সিদ্ধান্ত  বলে জানায় সায়নী।

 জেলার তমলুক সান্তনাময়ী গার্লস হাই স্কুলের শারমিন আক্তার খান উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৪৯৬ পেয়ে সম্ভবত রাজ্যে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছে।
ক্লাস ফাইভ থেকে তমলুক সান্তনাময়ী গার্লস হাই স্কুলে পড়তো শারমিন। বাড়ি তমলুকের চক শ্রীকৃষ্ণপুর এলাকায়। বাবা জেলা গ্রন্থাগার এ অপার ডিভিশনাল ক্লার্ক। মা গৃহবধূ। জমজ দিদি পারভীন আক্তার খান উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পেয়েছে ৪৮২। দুজনেই তমলুক সান্ত্বনাময়ী গার্লস হাই স্কুলে পড়ে। তমলুকের বিদ্যালয় পরিদর্শক শারমিনের হাতে তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শুভেচ্ছা বার্তা । মুখ্যমন্ত্রী শুভেচ্ছা বার্তা পেয়ে আপ্লুত  শারমিন



 নম্বরের ভিত্তিতে রাজ্যে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সপ্তম স্থান অধিকার করেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকের ব‍্যাবর্ত্তাহাট আদর্শ হাইস্কুলের ছাত্র কুশল ভট্টাচার্য। 
কুশলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩। শুক্রবার বিকেলে অনলাইনের মাধ্যমে এই ফল জানতে পেরে খুশির হাওয়া বইতে শুরু করেছে গোটা এলাকায়। কুশলের বাবা অসিত ভট্টাচার্য্য পেশায় একজন মন্ডপ শিল্পী। মাধ‍্যমিক পরীক্ষায় ৬৬৭ নম্বর পেয়েছিল কুশল। মাত্র কয়েক নম্বরের জন্য মেধাতালিকা হাতছাড়া হয়ে গিয়েছিল তার। কিন্তু বর্তমানে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় একেবারে রাজ্যের মধ্যে সপ্তম হয়ে খুশি তমলুকের কুশল ভট্টাচার্য।

Post a Comment

[blogger][facebook][disqus]

Author Name

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
satta king tw